গ্রীক পুরানে দেবতাদের রাজা সর্বশক্তিমান জিউস। তার নামেই নামকরন ‘জিউস-ভি থ্রী’, ইনিও সর্বশক্তিমান, এর এখনও কোন প্রতিরোধক এখনও পর্যন্ত নেই, ইনি একজন কম্পিউটার ভাইরাস। এর হামলায় সম্প্রতি ব্রিটেনের একটা ব্যাঙ্ক থেকে ৭ লক্ষ পাউন্ড উধাও হয়ে গেছে। পৃথিবীর অন্যতম উন্নতমানের সাইবার অপরাধের তালিকাভুক্ত হয়েছে এই ঘটনা। এই অভিনব চুরির জন্য চোরেরা ব্যবহার করেছে এই মারাত্বক কম্পিউটার ভাইরাস। ভাইরাসটি ব্যাঙ্কের গ্রাহকদের অ্যাকাউন্টে ভুয়ো তথ্য দেখায়। ফলে ব্যাঙ্ক কর্তা ও গ্রাহকদের অজান্তেই টাকা সরিয়ে নেয় চোরেরা। এই চুরির ঘটনা প্রথম টের পায় ইন্টারনেটে নিরাপত্তা প্রদানকারী সংস্থা ‘এম ৮৬ সিকিউরিটি’। ব্যাঙ্কের নাম প্রকাশ না করে সংস্থাটি জানিয়েছে, প্রায় তিন হাজার গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট থেকে ৬ লক্ষ ৭৫ হাজার পাউন্ড চুরি গেছে। তারা বলেছেন, “আমরা দীর্ঘদিন ধরেই অনলাইন অ্যাকাউন্টগুলোর সুরক্ষার ব্যাপারে যাবতীয় ব্যবস্থা নিয়ে আসছি। সেটা যে এত সহজে ভেঙে পড়বে তা কল্পনা করতে পারিনি। আজ পর্যন্ত কখনও এ ধরনের শক্ত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়িনি।” এই চুরিতে যে ভাইরাস, জিউস-ভি থ্রী, ব্যবহার করা হয়েছে এর সৃষ্টি বছর তিনেক আগে। গ্রাহকেরা যখন অনলাইনে ব্যাঙ্কের কাজ সারতে ব্যস্ত থাকেন তখনই আক্রমণ করে জিউস ভি থ্রী। গ্রাহকের অগোচরে প্রথমে ব্যাঙ্কের পরিষেবাগত নম্বর হ্যাক করে। পরে অনলাইনে গ্রাহক সেজে তহবিলের অর্থ তুলে নেয় হ্যাকাররা। মজার কথা হল, এই ভাইরাস যে সে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে আগ্রহী নয়। মোটা টাকা আছে এমন অ্যাকাউন্টের প্রতি নজর তার। এইসব অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি হয়েছে ভাইরাসটি। অত্যাধুনিক এই ভাইরাসের কোনও প্রতিরোধক তৈরি করতে পারেনি তথ্যপ্রযুক্তি জগত। ভবিষ্যতে একি ঘটনার পুনরাবৃত্তি আটকাতে কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে তা বের করাই এখন ব্যাঙ্ক কর্তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।
আমার ব্যাংক ব্যালেন্স কোনটাই নেই, তাই কোন চিন্তাও নেই।
ব্যংঙ্কে কোন সমস্যা নেই, যত সমস্যা ‘ই’তে।
হ্যাকাররাও যে ethics মেনে চলে…তার নিদরশন এটি!!!
বা প্রবাদ আছে না চুঁচো মেরে হাতে গন্ধকরা, সেটা চায় না হয়ত।
একেবারেই জানা ছিল না
ামার তো কিছুই নেই, মাথা ব্যথাও নেই 😀
আমারও নেই, সুতরাং নিশ্চিন্ত। আজকাল ATM থেকে টাকা হাতানো শিল্প বানিয়ে ফেলেছে এখানে।
এইটা মোটা টাকা ওয়ালাদের জন্য চিন্তার বিষয় 😉
আমরা আরাম করে ঘুমাই। খিকয 😀
ঠিকই ই-ব্যাঙ্কিং সাধারন লোক করে না। সুতরাং ঘুমোনো যেতেই পারে। 😆
চ্যালেঞ্জে ভণ্ডদেরই পরাজয় হবে.
এই লোকগুলো কিন্তু ১০-৫টার লোকেদের থেকে অনেক প্রতিভাবান। শুধু বিপথগামী এটাই বলতে পার।
১০-৫টার বিপথগামী লোকেদের কি হবে ?
১০-৫ টার লোকেরা যেটা নেয়, সেতা speed money, প্রায় legal. পার্লামেন্টের আগামী সেসানে ওটা লিগ্যাল হয়ে যেতে পারে। 😆
আমার ত আরও ভালো! ব্যাংকই নাই! 😀
ন্যাংটার নেই বাটপারের ভয়। 😆
ভাগ্যিস আমার ব্যাংকে কোন টাকা নেই 😀
তাহলে আর চিন্তাও নেই। 😆